নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০১:৩৩ পিএম
সিএমইতে বক্তব্য দিচ্ছেন ডা. হাসনা হোসেন আঁখি | ছবি : সংগৃহীত
বাংলাদেশি ডাক্তাররা প্রায় সব ধরণের বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা পরিচালনা করতে সক্ষম যা রোগীদের বিদেশে চিকিৎসা বন্ধে ভূমিকা রাখবে বলে মন্তব্য করেছেন ফার্টিলিটি কনসালট্যান্ট এবং গাইনোকোলজিস্ট ডা. হাসনা হোসেন আঁখি।
ঢাকার হার্টবিট ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড ফার্টিলিটি ক্লিনিকে একজন বন্ধ্যা দম্পতির চিকিৎসা প্রক্রিয়া কী হবে সে বিষয়ে কন্টিনিউয়াস মেডিকেল এডুকেশন (সিএমই) অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
ডা. হাসনা হোসেন মূল প্রবন্ধে বলেছেন, ‘বাংলাদেশে বন্ধ্যাত্বের পেছনে দায়ী ৪০ শতাংশ পুরুষ এবং ৪০ শতাংশ মহিলা এবং ১০ শতাংশ পুরুষ ও মহিলা উভয়। বাকি ১০ শতাংশ অব্যক্তই থেকে যায়।’
হার্টবিট ডায়াগনস্টিক এবং ফার্টিলিটি ক্লিনিকের চিফ কনসালটেন্ট ছাড়াও স্যালাইন ইনফিউশন, সোনোগ্রাফি (এসআইএস), আইইউআই, আইসিএসআই, আইভিএফ, টিস, হরমোন থেরাপি, ল্যাপারোস্কোপ এবং হিস্টেরোস্কোপির মতো বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসার বিভিন্ন পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করেছেন।
ভারত থেকে বন্ধ্যাত্বের ফেলোশিপ এবং অ্যাসিস্টেড রিপ্রোডাক্টিভ টেকনোলজিতে (এআরটি) ডিপ্লোমা সম্পন্ন করা হোসেন আঁখি বলেন, ক্লিনিকটি হবে একটি ওয়ান-স্টপ সার্ভিস সেন্টার যেখানে রোগীরা সব ধরনের বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা পাবেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চিকিৎসক, বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞ, গাইনোকোলজিস্ট এবং ফার্টিলিটি কাউন্সিলররা।