গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশ: ১৩ আগস্ট ২০২০, ০৭:২৯ পিএম | আপডেট: ১৩ আগস্ট ২০২০, ০৭:৩৯ পিএম
জি.টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সেকেন্দার আলী। প্রথমে পেনশনের টাকা ব্যাংকের মাধ্যমে তোলার জন্য অনলাইনে ডাটা এন্ট্রি করার নির্দেশ পান তিনি। ডাটা এন্ট্রি করার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান দুই মাস সময় নেন। কিন্তু তিন-চার মাস পার হলেও ডাটা এন্ট্রির কাজ সম্পন্ন হয়নি।
অবসরপ্রাপ্ত আরেক পুলিশ সদস্য ফরিদ আহম্মেদ। একই সমস্যায় ভুগছেন। তার অভিযোগ, পেনশনের টাকা তুলতে গেলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে বিগত চার-পাঁচ মাসে পাওয়া যায়নি। কেবল সেকেন্দার আলী কিংবা ফরিদ নয়, এ সমস্যায় রয়েছেন জেলার টুঙ্গিপাড়ার অধিকাংশ অবসরপ্রাপ্ত চাকরিজীবী।
তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মো. আসাদুজ্জামান। তিনি দাবি করেন, পরিবার ঢাকা থাকায় বৃহস্পতিবার গোপালগঞ্জে থাকা হয় না। তবে, সপ্তাহের অন্যদিনগুলো নিয়মিতই অফিস করেন।
এদিকে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাকিব হাসান তরফদার মুঠোফোনে জানিয়েছেন, মৌখিকভাবে আগেও তাকে এ বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছে। দ্রুত এ সমস্যার সুরাহা হবে বলেও আশ্বস্ত করেন তিনি।