চামড়া শিল্পের সমস্যা ও সম্ভাবনা

বাংলাদেশ সত্তরের দশক থেকে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য বিদেশে রপ্তানি করে। এটি দেশের ২য় প্রধান রপ্তানি পণ্য। জাপান এবং ইউরোপের কয়েকটি দেশে চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি করা হয়। সাধারণত চামড়ার জুতা, স্যান্ডেল, জ্যাকেট, হাত মোজা, মানিব্যাগ, ওয়ালেট, লেডিস ব্যাগ ও বেল্ট ইত্যাদি বিদেশে রপ্তানি করে।

এক্সপোর্ট প্রমোশন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের প্রথম দশ মাসে চামড়াজাত পণ্য ও জুতা রপ্তানি করে ১.০১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় হয়েছে। গবেষক এবং সরকার আশা করছে এ আয়ের পরিমাণ ২০৩০ সালে দাঁড়াবে ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

চামড়া শিল্প থেকে যে পরিমাণ আয় হতে পারে বলে গবেষক ও সরকার ভাবছেন তার চেয়েও বেশি পরিমাণে আয় সম্ভব বলছেন চামড়া শিল্পের অ্যাসোসিয়েশনগুলো। তারা বলছেন, কিছু নিয়ম-নীতি, সঠিক পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করলে এ শিল্পকে অনেক দূর এগিয়ে নেওয়া সম্ভব। এ শিল্প নিয়ে সরকার এবং ব্যবসায়িক পরিমণ্ডলে অনেকটা অবহেলা এবং উদাসীনতা রয়েছে বলেও সংশ্লিষ্টজনেরা অভিযোগ করেন।

কী সেসব অবহেলা আর উদাসীনতা? চামড়া শিল্প এ দেশের কৃষির সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত। এখানেই এ শিল্পের ব্যাপক কাঁচামাল পাওয়া যায়। তাহলে এটি কেন তৈরি পোশাক শিল্পের চেয়ে লাভজনক নয়? চামড়া শিল্পের ব্যাপক সম্ভাবনা থাকলেও তা পোশাক শিল্পের মতো সুবিধা পাচ্ছে না। কেন? বলা হচ্ছে, এ ক্ষেত্রে উচ্চ পর্যায়ে নানারকম রপ্তানি নীতি এবং উদ্যোগ নেওয়া হলেও বাস্তবায়ন হয় না।

অনুসন্ধানে জানা যায়, এ শিল্পের সঙ্গে দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতি জড়িত। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশও চায় না আমাদের দেশে এ শিল্প বিকশিত হোক এবং বিশ্ব দরবারে খ্যাতি অর্জন করুক। তারা বিভিন্ন সময় এ বিষয়ে ননাা রকম সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, বহু বছর ধরে আমাদের দেশে ভারতীয় গরুর চাহিদা এবং সরবরাহ ছিল ব্যাপক।

বিশেষ করে কোরবানি ঈদে এ দেশে ভারত থেকে অনেক গরু আমদানি হতো। ২০১৪ সালে মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর এ দেশে গরু আমদানি বন্ধ করে দেয়। কেননা বাংলাদেশের গরুর মাংসের প্রয়োজন হলে ভারত তা রপ্তানি করতে পারবে। গরু আমদানি করলে বাংলাদেশ যেমন মাংস পাবে, সেই সঙ্গে চামড়া এবং অন্যান্য জিনিস বিক্রি করে লাভবান হবে। তবে ভারত গরু আমদানি বন্ধ করায় বাংলাদেশেরই লাভ হয়েছে। এতে বাংলাদেশ গরুর মাংসে যেমন স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে, তেমনি চামড়াজাত শিল্পেও এগিয়ে রয়েছে।

ডিপার্টমেন্ট অব লাইভস্টক সার্ভিসেসের (ডিএলএস) এক পরিসংখ্যানে জানা যায়, ২০১৪ সালের পর এ দেশে ৫২২,০০০ বাণিজ্যিক গরুর ফার্ম গড়ে ওঠে। এতে ১৫ মিলিয়ন মানুষ সরাসরি যুক্ত এবং অন্যান্যভাবে আরও ২৫ মিলিয়ন মানুষ যুক্ত রয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, কোনো একটি মহল এ শিল্পকে সেভাবে বিকশিত হতে দিচ্ছে না।  

এ শিল্পের অন্যতম সমস্যা কমপ্লায়েন্স সমস্যা। বিদেশে পণ্য পাঠাতে হলে বায়ারের প্রথম চাহিদা থাকে কমপ্লায়েন্স মানতে হবে। কিন্তু চামড়া শিল্পে কমপ্লায়েন্স সমস্যার সমাধান হচ্ছে না যুগ যুগ। চামড়াজাত পণ্য বিদেশে পাঠাতে হলে এলডব্লিউজি নামে একটি সার্টিফিকেট প্রয়োজন হয়। এটা পাওয়া খুব সহজ নয়। এলডব্লিউজি নামে একটি গ্লোবাল বডি আছে যারা চামড়া ও চামড়াজাত শিল্পের কমপ্লায়েন্স এবং পরিবেশের বিষয়টি দেখে থাকে। বাংলাদেশে হাতে গোনা দুই চারটি ট্যানারি এ সার্টিফিকেট পেয়েছে। পোশাক শিল্পে যদি কমপ্লায়েন্স মেনে রপ্তানি করা সম্ভব হয়, তাহলে চামড়া শিল্পের জন্য কেন সম্ভব নয়?

শুরুর দিকে হাজারীবাগে চামড়া শিল্পের বর্জ্য শোধনাগার ছিল। বর্জ্যগুলো বুড়িগঙ্গা নদীতে পড়ত। এতে ঢাকা শহরের পরিবেশ এবং বুড়িগঙ্গা নদী দূষিত হতো বলে কয়েক বছর আগে সাভারের হেমায়েতপুরে ট্যানারি শিল্প স্থানান্তর করা হয়। তবে ট্যানারি এবং এর শোধনাগার স্থাপন বা সঠিকভাবে পরিচালনার বিষয়ে সরকার ততটা মনোযোগী নয়। বেশিরভাগ ট্যানারির বর্জ্য নদীতেগিয়ে মিশছে। ট্যানারির বর্জ্য শোধনের জন্য সাভারে একটি সেন্ট্রাল ইটিপি স্থাপনের কথা বহুদিন ধরে আলোচনা হলেও তা বাস্তবায়ন হচ্ছে না। পরিবেশ ও চামড়া শিল্পের জন্য এটি একটি বড় সমস্যা। 

এ শিল্পের আরেকটি সমস্যা ভালো মানের চামড়া সংগ্রহ বা কাঁচামাল পাওয়া। কোরবানি ঈদের সময় এক দিনে প্রায় লাখ লাখ পশু জবাই হয়। ফলে একদিনে অত চামড়া সংগ্রহ করা কঠিন এবং সারা দেশ থেকে চামড়া সংগ্রহ করে ঢাকায় পাঠানো আরও কঠিন। ফলে যারা চামড়া সংগ্রহ করে গাদাগাদি করে রাখে এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সঠিক নিয়মে রাখা হয় না। এতে অনেক চামড়া নষ্ট হয়।

ঈদের সময় যখন পশু জবাই এবং মাংস থেকে চামড়া ছাড়ানো হয়, কাজটি পেশাদারদের মাধ্যমে হয় না বলে অনেক চামড়া নষ্ট হয়। সংগ্রহকারীরাও সেগুলো দেরিতে সংগ্রহ করেন। পশুর গা থেকে চামড়া ছাড়ানোর পর দুই-তিন ঘণ্টার মধ্যে তা প্রসেসিংয়ের মধ্যে রাখতে হয়। এক্ষেত্রে চামড়ার মধ্যে লবণ দিয়ে রাখার নিয়ম। বাস্তবে আমরা তা করি না বলে প্রচুর চামড়া নষ্ট হয়।

আরেকটি সমস্যা আমাদের পণ্য বিদেশে রপ্তানির বিষয়ে ভালো মার্কেটিং এবং নেগোসিয়েশন করা প্রয়োজন, যা হয় না। এ শিল্পের আরেকটি সমস্যা দক্ষ শ্রমিকের অভাব। বেশিরভাগ শ্রমিক গার্মেন্টসে কাজ করতে চায়। সেখানকার কাজ সহজ এবং তা মেশিনে করতে হয়। সেখানে কাজের সুযোগ বেশি এবং ওভারটাইম আছে। একটি কাজ হারালে তারা আরেকটি গার্মেন্টসে সহজে কাজ পেয়ে যায়। চামড়া শিল্পে বেশিরভাগ কাজ হাতে করতে হয়। হাতে কাজ করতে পরিশ্রম এবং সময় বেশি লাগে। এজন্য অনেক শ্রমিক চামড়ার কাজ করতে চায় না। যদিও শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। কিন্তু যে পরিমাণ শ্রমিক প্রয়োজন সে অনুযায়ী দক্ষ শ্রমিক পাওয়া যায় না।

দুইপোশাক শিল্পে সরকার যে ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিয়েছে এবং এখনো দিচ্ছে, চামড়া শিল্পে সে রকম সুযোগ-সুবিধা দিলে হয়তো পোশাক শিল্পের চেয়ে বেশি লাভজনক হতো। কেননা পোশাক শিল্পের শ্রমিক ছাড়া সবকিছু বাইরে থেকে আমদানি করতে হয়। কিন্তু চামড়া শিল্পের কাঁচামাল এখানেই পাওয়া যায়। এরপর এটিকে ট্যানিং করে ফিনিশড করার কাজও এখানেই করা হয়। ফিনিশড চামড়া দিয়ে জুতাসহ যে কোনো ধরনের পণ্য তৈরি করা যায়। তবে এটা ঠিক যে ভালো মানের পণ্য তৈরি বা রপ্তানি পণ্যের জন্য অনেক সময় হুক, বাটন, চেইন, বাকল, আইল্যাট, জিপার ইত্যাদি চীন থেকে আমদানি করতে হয়।

চামড়াজাত জুতা এবং অন্যান্য পণ্য এখানেই তৈরি হয়। বলা হচ্ছে, স্থানীয় কাঁচামাল এবং শ্রম দিয়ে চামড়া শিল্পে শতকরা ৮৫ ভাগ ভ্যালু অ্যাড করা সম্ভব। এছাড়া বিদেশে এ পণ্যের যথেষ্ট চাহিদাও রয়েছে। এরপরও এ শিল্প কেন পোশাক শিল্পের মতো বিকশিত নয় সে প্রশ্ন থেকে যায়।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে পৃথিবীর অন্যান্য দেশে একই সঙ্গে অনেকগুলো শিল্প প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকছে এবং এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের এখানে একমাত্র পোশাক শিল্প এগিয়ে আছে। বাকি সব শিল্প পেছনে পড়ে রয়েছে। কেন? অন্যান্য শিল্পকে পোশাক শিল্পের মতো সমান সুযোগ-সুবিধা দিলে তারাও তো এগিয়ে যেতে পারে। আমরা কেন তা দিচ্ছি না?

এ বিষয়ে সরকার কী ভাবছে বা করছে? সম্প্রতি ওয়ার্ল্ড ব্যাংক সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে চারটি শিল্প নিয়ে কাজ করছে। এর মধ্যে দুটি শিল্প (ফুটওয়্যার এবং লেদার) নিয়ে তারা কাজ করছে। এছাড়া বিসিকও এ বিষয়ে কাজ করছে। এরপরও কেন চামড়া শিল্প সেভাবে বিকশিত হচ্ছে না

সমস্যা যেমনই হোক এর সমাধান প্রয়োজন। সরকারের রপ্তানি নীতিতে চামড়া শিল্পকে অগ্রাধিকার দিয়ে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন এ বিষয়ে সরকারের আরও কিছু করণীয় আছে। যেমন চামড়া থেকে বর্জ্য অপসারণ করার জন্য সরকার সিইটিপি সাভারে স্থানান্তর করলেও সেখানে নিয়ম মেনে সঠিক পদ্ধতিতে বর্জ্য শোধন হচ্ছে না বলে সংশ্লিষ্টরা অভিযোগ করছে।

মূলকথা সেখানকার টেকনোলজিতে ঘাটতি রয়েছে। এ বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া এবং অবিলম্বে সিইটিপি স্থাপন করা দরকার। এছাড়া কমপ্লায়েন্সকে বাস্তবায়ন করতে হবে। সরকার চাইলেই সিইটিপি স্থাপন এবং কমপ্লায়েন্সের বিষয়টির সমাধান করতে পারেন। এ শিল্পকে লাভবান করতে হলে এ খাতে সরকারকে মনোযোগী হতে এবং নজরদারি বাড়াতে হবে।

চামড়া যাতে নষ্ট না হয় সে বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সচেতন করা প্রয়োজন। বিশেষ করে যখন কোনো পশু জবাই হয় তার চামড়া এমনভাবে ছাড়ানো প্রয়োজন যাতে চামড়ার মধ্যে কোনোরকম দাগ না থাকে বা চামড়া কুঁচকে না যায়। ভালোভাবে চামড়া ছাড়ানোর পর তা সংরক্ষণ করা প্রয়োজন। এজন্য চামড়ায় লবণ ছিটিয়ে রাখার নিয়ম রয়েছে। বিষয়গুলো কর্মরত লোকেরা জানে না বা জানলেও সেভাবে মেনে চলে না। সেজন্য যারা এ কাজ করেন তাদেরকে প্রশিক্ষণ দেওয়া প্রয়োজন।

কোরবানি ঈদের সময় শতকরা ৬০ ভাগ চামড়া সংগ্রহ করা হয়। এ সময় পেশাদার কর্মী ছাড়াও অপেশাদাররা চামড়া ছাড়ানোর কাজ করেন। এজন্য চামড়া ছাড়ানো এবং সংরক্ষণের বিষয়টি তাদেরও ভালোভাবে জানা থাকা প্রয়োজন। সেজন্য থানা এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে তা জানানোর ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। গণমাধ্যমেও এ বিষয়টি ভালোভাবে প্রচার হলে সকলেই তা জানতে পারবেন। এতে চামড়ার মান অনেক ভালো হবে এবং চামড়া নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা অনেক কমে যাবে।

অভিযোগ রয়েছে, বাংলাদেশ চামড়া উৎপাদন এবং রপ্তানির বিষয়ে আগ্রহী হলেও চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং তা আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে পরিণত করার বিষয়ে আগ্রহ এবং কার্যক্রম কম। এটা ঠিক নয়। এ বিষয়ে নিয়ম মেনে কাজ করা প্রয়োজন। 

স্থানীয় বাজারেও চামড়া শিল্পের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এ থেকে ভালো আয় করছে। আন্তর্জাতিক মানের ডিজাইন এবং গুণগত মান বজায় রাখলে বিদেশেও এর চাহিদা বাড়বে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা পরিবর্তন করতে হবে। তবে বিদেশে পণ্য বিক্রির জন্য নেগোসিয়েশনের বিষয়ে কাজ করতে হবে। এখানেও প্রশ্ন থেকে যায়, এ বিষয়ে কাজ করবে কারা? এটা একটা সমন্বিত পদ্ধতি। সরকার, অ্যাসোসিয়েশন এবং ব্যবসায়ী সকলে মিলে তা করতে হবে। এজন্য মার্কেট রিচার্স করাও প্রয়োজন। এটাও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং এ বিষয়েও কাজ করতে হবে।

যেহেতু এ শিল্পের কাঁচামাল এবং পণ্য তৈরির পুরো কাজ করার জন্য দেশে শ্রমিকসহ পুরো ব্যবস্থা রয়েছে, কাজেই বলা যায় এটি একটি টেকসই এবং শতভাগ দেশি শিল্প। বিদেশ থেকে আমদানিনির্ভর নয় বলে এটি রপ্তানির ক্ষেত্রেও কোনো ধরনের শর্ত আরোপ, চাপ বা বাধ্যবাধকতার বিষয়টি নেই। বলা যায়, এটি একটি স্বাধীন শিল্প। আমরা কারো কাছে বাঁধা না থেকে স্বাধীনভাবে এ শিল্প নিয়ন্ত্রণ করতে পারি।

যদিও এ শিল্পকে সহযোগিতা করার জন্য সরকার বিভিন্ন সময় নানা সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকেন, কিন্তু তা পর্যাপ্ত নয়। এর মধ্যে সহজ শর্তে ঋণ প্রদান প্রয়োজন। জানা যায়, সংসদীয় স্থায়ী কমিটির মাধ্যমে সরকার চামড়ার রপ্তানি বাজার পরিবীক্ষণ করে থাকে। যা নিয়মিত হওয়া উচিত।

কোরবানি ঈদের সময় চামড়া সংগ্রহকারীদের উৎসাহিত করার জন্য তাদেরকে ভালো দাম দেওয়া প্রয়োজন। ওই সময় যাতে চামড়া নষ্ট না হয় তা বিশেষভাবে মনিটর করা দরকার। কিন্তু এ বিষয়ে সরকার বা ব্যবসায়ী কিংবা অ্যাসোসিয়েশনগুলো কেউই আন্তরিক ও মনোযোগী নয়। সকলকে মনোযোগী হতে হবে এবং এ বিষয়ে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। তাহলে এ শিল্প যেমন টেকসই হবে তেমনি জাতীয় মর্যাদা পাবে।

লেখক ও গবেষক

সাম্প্রতিক দেশকাল ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন

মন্তব্য করুন

Epaper

সাপ্তাহিক সাম্প্রতিক দেশকাল ই-পেপার পড়তে ক্লিক করুন

Logo

ঠিকানা: ১০/২২ ইকবাল রোড, ব্লক এ, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭

© 2024 Shampratik Deshkal All Rights Reserved. Design & Developed By Root Soft Bangladesh

// //