ঈদ ফ্যাশনে রঙের ছোঁয়া

ঈদ মানে খুশি ঈদ মানে আনন্দ। এই আনন্দ আরও রঙিন হয়ে ওঠে নতুন পোশাকের ঘ্রাণে। এদিকে বছর ঘুরে ফের দরজায় কড়া নাড়ছে রোজার ঈদ। আর মাত্র অল্প কিছু দিন অপেক্ষা। এরপরই সন্ধ্যার আকাশে উঁকি দেবে রুপালি কাস্তের মতো ঈদের চাঁদ।

আর রমজানের চাঁদ মানেই ঈদের প্রহর গুনতে আরম্ভ করা। পাশাপাশি নতুন পোশাকে সেজে ওঠার পরিকল্পনা। তাই রমজানের শুরুর দিন থেকেই বিপণি বিতানগুলো সেজে ওঠে ঈদের পোশাক নিয়ে। সেই সঙ্গে শুরু হয় ক্রেতাদের আনাগোনা। 

প্রতিবছরের মতো এবারও ব্যতিক্রম ঘটেনি। এরই মধ্যে দেশের নামকরা ফ্যাশন হাউসগুলো ক্রেতাদের জন্য নিজস্ব ডিজাইনে বিভিন্ন ধরনের পোশাকাদি নিয়ে এসেছে। তাদের আউটলেটগুলোতে শোভা পাচ্ছে সেসব পোশাক। এই তালিকায় রয়েছে দেশের প্রথম সারির ফ্যাশন হাউস অঞ্জন’স। 

ফ্যাশন হাউসটির কর্ণধার শাহীন আহমেদ বলেন, রোজার ঈদের সঙ্গে নতুন পোশাকের একটা সম্পর্ক আছে। এটি মুসলিমদের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব। ফলে এ ঈদে ছোটবড় সবাই সেজে ওঠে নতুন পোশাকে। ওই জায়গা থেকে ঈদকে ঘিরে সবচেয়ে বড় পোশাকের বাজার গড়ে ওঠে। প্রতিবছরের মতো এবারও আমরা নতুন নতুন ফ্যাশনেবল পোশাক নিয়ে এসেছি আমরা। ঈদে ছেলেদের পোশাকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি চাহিদা থাকে পাঞ্জাবির। 

তিনি আরও বলেন, এই বিষয়টা মাথায় রেখে বিভিন্ন ধরনের পাঞ্জাবি এনেছে অঞ্জন’স। তাছাড়া অনেকে আছেন যারা ঈদে টি-শার্ট বেছে নেন। তাদের কথা ভেবে টি-শার্টও আনা হয়েছে বিভিন্ন ডিজাইনের। আর নারীদের ক্ষেত্রে আপনি দেখবেন ফ্যাশনে এখন অনেক পরিবর্তন এসেছে। আগে থ্রিপিসের চাহিদা থাকলেও এখন তেমনটা আর নেই। আজকাল ওয়ান পিসের দিকে নারীরা বেশি ঝুঁকেছেন। সে কারণে অঞ্জন’স নারীদের জন্য ঈদে এনেছে কুর্তি, টপস, কামিজসহ বিভিন্ন ডিজাইনের ওয়ান পিস। 

শাহীন জানালেন, সব বয়সী নারীর পছন্দের তালিকায় ওয়ান পিস। তাই সবার উপযোগী করেই তৈরি করা হয়েছে এগুলো। এছাড়া শাড়িসহ অন্যান্য পোশাকেও ঈদ উপলক্ষে লেগেছে নতুনত্বের ছোঁয়া। 

ঈদের কাছাকাছি সময়েই এবার রয়েছে বৈশাখী উদযাপন। এটি জাতি ধর্ম নির্বিশেষে আপামর বাঙালির প্রাণের উৎসব। এই দিন ঘিরে উৎসবে মেতে ওঠে বাঙালি। শাহীন জানান, ঈদ ও বৈশাখ কাছাকাছি সময়ে থাকায় ফ্যাশনে দুটি বিষয়ই গুরুত্ব পেয়েছে। তাই নারী-পুরুষের পোশাকে এবার রয়েছে রঙের ছোঁয়া। ঈদ ও পহেলা বৈশাখ বেশ উৎসবমুখর ও রঙিন। এবারও ঈদ পড়েছে গরমকালে। বিষয়টিও মাথায় রেখেছে অঞ্জন’স। ফ্যাশন যেন শেষমেশ বিড়ম্বনা না হয়ে ওঠে সেই বিবেচনা থেকে পোশাক তৈরিতে এড়িয়ে চলা হয়েছে ভারী কাপড়। সুতি, ভয়েলসহ আরামদায়ক বিভিন্ন কাপড়ে বোনা হয়েছে এবারের পোশাক। 

ঈদকে সামনে রেখে উৎসবভিত্তিক স্বাচ্ছন্দ্যের পোশাক নিয়ে দেশের অন্যতম প্রধান ফ্যাশন হাউস কে ক্র্যাফট ইতিমধ্যে তাদের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। মোটিফের সঙ্গে মিলিয়ে নানা রঙের ফেব্রিক ও স্টাইলের সমন্বয় সমৃদ্ধ করেছে কে ক্র্যাফটের এবারের ঈদ আয়োজন। কে ক্র্যাফট ডিজাইনার গ্রুপ নানা মোটিফে ফুটিয়ে তুলেছে সময়োপযোগী ও আধুনিকতার আদলে। সঠিক মূল্যসীমা, মান ও ডিজাইনে আরামদায়ক ও মানানসই সব ঈদ আয়োজন পাওয়া যাচ্ছে এখন কে ক্র্যাফটের সব বিক্রয়কেন্দ্রে। আয়োজনে রয়েছে ট্র্যাডিশনাল ক্ল্যাসিক, রেট্রো, ফিউশন, এ লাইন, আংরাখা, বক্স প্লিটেডসহ বৈচিত্র্যময় নানা প্যাটার্নের সালোয়ার-কামিজ, ডাবল লেয়ারড সালোয়ার কামিজ, লং-কুর্তি, রেগুলার কুর্তি,  টপস্, ডাবল লেয়ারড কুর্তি, টিউনিক, শ্রাগ, কাফটান, প্যান্টসহ টপস, টপস-স্কার্ট। এছাড়া ঈদকে সামনে রেখে শাড়ির বৈচিত্র্যপূর্ণ ডিজাইনের একটি বড় আয়োজন থাকছে। নিজস্ব ডিজাইনে মোটিফের ব্যবহার, কালার কম্বিনেশন ও ভ্যালু অ্যাডিশনে নানা মিডিয়ার ব্যবহার সবার দৃষ্টি কাড়ছে।

ছেলেদের জন্য রয়েছে পছন্দের ব্র্যান্ড কে ক্র্যাফটের রেগুলার ও ফিটেড পাঞ্জাবি। এছাড়াও পাওয়া যাবে শেরওয়ানি, কটি, স্মার্ট ক্যাজুয়াল শার্ট, এথনিক শার্ট, ফতুয়া ও পলো শার্ট। 

মেয়ে শিশুদের জন্য উৎসবভিত্তিক পোশাকে থাকছেসালোয়ার-কামিজ, ফ্রক, কুর্তি, টপস, পাফি পার্টি ড্রেস, লেহেঙ্গা সেট। ছেলে শিশুদের জন্য পাঞ্জাবি, শার্ট, কটি, শেরওয়ানিসহ নানা আয়োজন। শিশুদের পোশাকে প্যাটার্ন, ফেব্রিক ও রঙের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। প্যাটার্নে ভিন্নতা ও রঙে উৎসবের আমেজ বহন করছে। ফ্যামিলি পোশাক রয়েছে বরাবরের মতো। অর্থাৎ মা ও মেয়ের মিলিয়ে পরার মতো সালওয়ার কামিজ, কুর্তি, বাবা ও ছেলের জন্য পাঞ্জাবি, শেরওয়ানি, কটি, শার্টের ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া যুগলদের জন্য রয়েছে বিশেষ পোশাক। 

অরনামেন্টেড ফ্লোরাল, প্লামেরিয়া, মাড আর্ট, ওয়াটার লিলি, বেসিক রান স্টিচ, ডট ম্যান্ডালা, কাতান, আলাম,  মুঘল আর্চ, কাশ্মীরি মোটিফের অনুপ্রেরণায় এবারের বিভিন্ন সিরিজের পোশাক। এছাড়াও জ্যামিতিক, ফ্লোরাল, ট্রেডিশনাল, জামদানি, কাঁথা স্টিচ, ট্রাইবাল, ট্রেডিশনাল পেইসলে, এথনিক, তাগা, ম্যান্ডালা, মিক্সড, গ্রিক আর্চ, অ্যারাবিক, টার্কিশ আর্ট, ইসলামিক মোটিফে তৈরি হয়েছে এবারের পোশাক। 

পরিবেশ ও আবহাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আরামদায়ক বিষয়টি মাথায় রেখে ফেব্রিক হিসেবে নেওয়া হয়েছেকটন, ডিজাইন্ড কটন, সুইস কটন, হ্যান্ডলুম কটন, চিনিগুঁড়া কটন, লিনেন, টিস্যু, জর্জেট, সিল্ক, ধুপিয়ান সিল্ক, হাফ সিল্ক, সামু সিল্ক, মম সিল্ক, ক্রিস্টাল সিল্ক, পেপার সিল্ক, মসলিন, কোটা মসলিন, টু-টোন, সাটিন, অরগাঞ্জা। পোশাকগুলোতে নকশা ফুটিয়ে তুলতে হাতের কাজ, অ্যামব্রয়ডারি, কারচুপি, স্ক্রিন ও ব্লক প্রিন্ট, সিক্যুইন ওয়ার্ক, ডিজিটাল প্রিন্ট এবং টাই-ডাই মিডিয়ার ব্যবহার হয়েছে। 

রঙ হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে মেরুন, রেড, ক্রিমসন রেড, পেস্ট, ব্ল্যাক, টারকুইস, নেভি, অরেঞ্জ, বার্ন অরেঞ্জ, পিচ, লাইট পিঙ্ক, অ্যাশ, অলিভ, গ্রিন, অ্যাকুয়া গ্রিন, ভায়োলেট, ল্যাভেন্ডার, ব্রাউন, অফ-হোয়াইট, ইন্ডিগো, ম্যাজেন্টা, মাস্টার্ড ইয়ালোসহ নানান রঙ। 

আরামদায়ক, সময় উপযোগী ও উৎসবধর্মী এই আয়োজন সবার থেকে আলাদা করে তুলবে বলে মনে করছে কে ক্র্যাফট। কে ক্র্যাফটের ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা, কুমিল্লার সব শোরুম ছাড়াও অনলাইন শপ থেকে ঈদ আয়োজনের পোশাক ক্রেতারা সংগ্রহ করতে পারবেন সাশ্রয়ী মূল্যে।  

দেশের অন্যতম ফ্যাশন হাউস আড়ং। আড়ংয়ের পোশাকাদি সবসময়ই হয় নজর কাড়ার মতো। রয়েছে শাড়ি, পাঞ্জাবি, থ্রিপিস, ওয়ান পিস প্রভৃতি। অন্যান্যবারের মতো এবারও ফ্যাশন হাউসটি তার স্বকীয়তা ধরে রেখেছে পোশাকে। নিজস্ব তাঁতিদের হাতে তৈরি পাঞ্জাবিগুলোর কাপড়ের দিকটায় বেশি প্রাধান্য দিয়েছে তারা। গরমকালকে মাথায় রেখে সুতিসহ বিভিন্ন আরামদায়ক কাপড়গুলোই বেছে নিয়েছে। 

অন্যদিকে শাড়ির ক্ষেত্রেও ডিজাইনে নতুনত্ব আনা হয়েছে এখানে। ঈদের জন্য টারসেলযুক্ত শাড়িগুলো শোভা পাচ্ছে আড়ংয়ের শোরুমে। সববয়সী নারীদের কথা বিবেচনা করে আনা হয়েছে শাড়িগুলো। শাড়ি, পাঞ্জাবি ছাড়াও আড়ংয়ের ঈদ কালেকশনে রয়েছে নারীদের কুর্তি, টপসসহ বিভিন্ন পোশাক। এক্ষেত্রে তারা ঈদের পাশাপাশি বৈশাখকেও মাথায় রেখেছে। কেননা দুটি প্রধান উৎসব খুব কাছাকাছি সময়ে পড়েছে এবার। 

স্টাইলিশ ও আরামদায়ক পোশাকের ক্ষেত্রে সবসময় এগিয়ে ফ্যাশন হাউস বিশ্বরং। এবারের ঈদ আয়োজনে তারা প্রাধান্য দিয়েছে সুতি, লিলেন, খাদি কাপড়ে। এসব কাপড়ের বিভিন্ন ডিজাইনের কামিজ এরই মধ্যে শোভা পাচ্ছে তাদের শোরুম ও সামাজিক পাতায়। শাড়ির ক্ষেত্রেও স্বকীয়তা বজায় রেখেছে বিশ্বরং। নিজস্ব নকশায় বিভিন্ন ধরনের শাড়ি এনেছে তারা। এর মধ্যে রয়েছে হ্যান্ডপ্রিন্ট, জর্জেট, এমব্রয়ডারিসহ বিভিন্ন ঘরানা। পাঞ্জাবির ক্ষেত্রেও নতুনত্ব রেখেছে বিশ্বরং। হাতে সেলাই, বাটিক, হ্যান্ডপেইন্টের পাঞ্জাবিগুলো চাইলেই ঈদ উপলক্ষে সংগ্রহ করতে পারবেন ফ্যাশন হাউসটির আউটলেট থেকে। 

এছাড়া দেশি দশসহ অন্য ফ্যাশন হাউসগুলোতেও জমে উঠেছে ঈদ বাজার। সবার জন্যই সময়োপযোগী পোশাক এনেছে তারা। পুরুষের পোশাকের ক্ষেত্রে পাঞ্জাবিকেই বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেকেই সময়ের ওপর ভিত্তি করে কাপড়ের প্রাধান্য দিয়েছে। বেছে নিয়েছে গরমে পরার মতো আারামদায়ক কাপড়। শুধু পাঞ্জাবি নয় অন্য পোশাকের বেলায় ক্রেতার আরামের কথাই মাথায় রেখেছে তারা। নারীর পোশাকে সব ফ্যাশন হাউসে জায়গা করে নিয়েছে ওয়ান পিস কামিজ, কুর্তি, টপস। এসব ক্ষেত্রে যোগ হয়েছে শুধু নিজস্ব ডিজাইনের মোটিফের সংযোজন। তাই বলে গুরুত্ব হারায়নি থ্রিপিস। তবে পরিবর্তন এসেছে উপস্থাপনে। ডিজাইনে এসেছে নতুনত্ব। শেকড় ও পশ্চাত্যের মিশেলে অন্য পোশাকের মতো সালোয়ার-কামিজেও ভর করেছে ফিউশন। 

এ তো গেল শহরের বিলাসী বিপণি বিতানগুলোর কথা। দেশে নিম্ন মধ্যবিত্ত ও দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে বড় একটি গোষ্ঠী। তাদের সামর্থ্য নেই আলিশান শপিং মলে যাওয়ার। তাই বলে তাদের ঈদের খুশি কিন্তু থেমে থাকে না। ঈদে স্বজনদের পোশাক কিনতে তারা ভিড় জমান নিউমার্কেট, গুলিস্তানসহ সস্তায় পোশাক পাওয়া যায় এমন স্থানে। বহুল পরিচিতির কারণে নিউমার্কেটকেই টানতে হয় উদাহরণ হিসেবে। এই মার্কেট যেন গরিবের বসুন্ধরা শপিং মল বা যমুনা ফিউচার পার্ক। স্বজনের মুখে হাসি ফোটাতে এখানে তারা ঢুঁ মারতে পারেন ঈদের কেনাকাটার উদ্দেশ্যে। সামর্থ্যরে মধ্যে সব পোশাকই পাবেন সেখানে। এরই মধ্যে সেখানে আনাগোনা বেড়ে গেছে ক্রেতাদের।

নিউমার্কেটের দোকানগুলোও ভরে গেছে ঈদের পোশাকে। শাড়ি, পাঞ্জাবি থেকে শুরু করে সবই রয়েছে এখানে। ফ্যাশনে পিছিয়ে নেই এখানকার পণ্য। সময়োপযোগী ডিজাইনেই তৈরি হয় এসব পোশাক। ফলে তা স্বাচ্ছন্দ্যেই গায়ে চাপিয়ে ঈদকে আনন্দময় করে তোলেন অনেকে। নিউমার্কেটের দোকানিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ক্রেতাদের ক্রমবর্ধমান এই ভিড়ভাট্টা চলতে থাকবে চাঁদরাত পর্যন্ত। তারা জানান, ঈদে পুরুষদের পাঞ্জাবির চাহিদাটা বেশি থাকে। পাশাপাশি অন্য পোশাকও বেশ চলে। এ মৌসুমে দেদার বিক্রি হয় জিন্স, টি-শার্ট ও শার্ট। এসবের দাম শুরু হয় ৪৫০ টাক থেকে। ফলে সাশ্রয়ী মূল্যে ঈদ রাঙাতে নিউমার্কেটে ভিড় করেন অনেকেই। একই চিত্র নারীদের শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, কুর্তিসহ অন্যান্য পোশাকেও। পছন্দমতো ট্রেন্ডি পোশাকই স্বল্পমূল্যে রয়েছে এখানে। 

এবার আসি ফুটপাত কড়চায়। এ শহরের খেটে খাওয়া ও নুন আনতে ফুরোনো মানুষদের ভরসাস্থল ওই ফুটপাতে থরে থরে সাজানো পোশাকাদি। নিজের ও পরিবারের জন্য ঈদের প্রয়োজনীয় পোশাকাদি তারা এখান থেকেই সংগ্রহ করে থাকেন। নারী-পুরুষ সবার চাহিদা উপযোগী কাপড় রয়েছে এখানে। জিন্স, টি-শার্ট, পাঞ্জাবি, কুর্তি, সালোয়ার-কামিজসবই পাওয়া যাবে এখানে। স্বল্প আয়ের মানুষগুলো ঈদের গল্প সাজাতে এখান থেকেই বেছে নেবেন পরিবারের সদস্যদের পোশাক যা সন্ধ্যার আকাশে ভেসে ওঠা ঈদের চাঁদের মতোই দ্যুতি ছড়াবে তাদের ঠোঁটের হাসিতে। 

সাম্প্রতিক দেশকাল ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন

মন্তব্য করুন

Epaper

সাপ্তাহিক সাম্প্রতিক দেশকাল ই-পেপার পড়তে ক্লিক করুন

Logo

ঠিকানা: ১০/২২ ইকবাল রোড, ব্লক এ, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭

© 2024 Shampratik Deshkal All Rights Reserved. Design & Developed By Root Soft Bangladesh

// //